সর্বশেষঃ ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে চ্যাটিং অ্যাপ বিটচ্যাট
সর্বশেষঃ ছেলেদের যে বিষয়টি সবার আগে লক্ষ্য করে মেয়েরা
সর্বশেষঃ হত্যা চেষ্টা মামলায় অপু বিশ্বাসের জামিন
সর্বশেষঃ ইরানের প্রসিডেন্টকে হত্যার উদ্দ্যেশে হামলা চালায় ইসরায়েল
সর্বশেষঃ কলেজ ভর্তিতে সংযোজন হচ্ছে জুলাই কোটা
সর্বশেষঃ এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট বিধ্বস্তের কারণ জানালো তদন্ত কর্মকর্তারা
বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে গিয়েই অনেকের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতা। কখনো দীর্ঘ সময়, আবার কখনো অতিরিক্ত কাগজপত্রের ঝামেলা, যা ভ্রমণের আনন্দ ম্লান করে দেয়। তবে আশার কথা হলো—বর্তমানে কিছু দেশ রয়েছে যারা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ই-ভিসা বা ETA (ইলেকট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন) প্রদান করছে।
চলুন জেনে নিই এমন ৬টি দেশের নাম, যারা মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আপনার হাতে তুলে দিতে পারে ভিসা।
তাজিকিস্তান বিশ্বের দ্রুততম ই-ভিসা প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ। অনলাইনে আবেদন করার পর মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভিসা হাতে পাওয়া যায়। এটি পর্যটক এবং ব্যবসায়িক উভয় ধরনের ভ্রমণের জন্যই প্রযোজ্য।
আজারবাইজানের ‘ASAN Visa‘ সিস্টেম অসাধারণ দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে। মাত্র ৩ ঘণ্টার মধ্যে আবেদনকারীরা ভিসা পেয়ে যান। সহজ ও ব্যবহারবান্ধব এই অনলাইন প্ল্যাটফর্মে খুব কম ডকুমেন্ট চাওয়া হয়।
শ্রীলঙ্কার ETA ব্যবস্থা ভিসা প্রক্রিয়াকে করে তুলেছে ঝামেলামুক্ত। আবেদন জমা দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিসা অনুমোদন পাওয়া যায়। পর্যটকদের জন্য এটি দারুণ সুবিধাজনক।
পাকিস্তান সরকারের নতুন ই-ভিসা ব্যবস্থায় এখন ভিসা পাওয়া যায় মাত্র এক দিনেই। আবেদনকারীরা ৯০ দিন পর্যন্ত পাকিস্তানে অবস্থান করতে পারেন, যা পর্যটকদের জন্য যথেষ্ট সময়।
তুরস্কের জনপ্রিয় শহর ইস্তাম্বুল বা রিসোর্ট শহর আনতালিয়া ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন? তাহলে জেনে রাখুন, তাদের ই-ভিসা পেতে সময় লাগে সাধারণত ২৪ ঘণ্টারও কম। আবেদন প্রক্রিয়াও বেশ সহজ।
থাইল্যান্ডের eVOA (ইলেকট্রনিক ভিসা অন অ্যারাইভাল) ব্যবস্থা এখন অনেক সহজ। আবেদন করার পর মাত্র এক দিনের মধ্যে অনুমোদন পাওয়া যায়, যা ১৫ দিনের ভ্রমণের জন্য বৈধ।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP