সাহিত্য

রিলেশনশিপে না গিয়েও যেভাবে জীবনে থাকতে পারেন খুশি

সিঙ্গেল থাকার কষ্ট অনেকেই মেনে নিতে পারেন না। আসলে জীবনে পথ চলতে পাশে কাউকে না কাউকে তো দরকার হয়। এ কারণেই সবাই নিজের মনের মতো জীবনসঙ্গী বেছে নেন চলার পথে।

তবে যারা এখনো মনের মতো জীবনসঙ্গী পাননি কিংবা সিঙ্গেল থাকায় আফসোস করছেন, তাদের জন্য সুখবর হলো একা থাকার অনেক সুবিধা আছে।

অনেক সিঙ্গেলরাই জীবনকে একা উপভোগ করেন। আর একা থাকার অভ্যাসটা যদি কেউ একবার রপ্ত করে নেন তাহলে তারা আজীবন একাই থাকতে চান। তবে একা আর নিঃসঙ্গ এই দুটো শব্দের পার্থক্য আছে অবশ্যই।

একা থাকা ভালো তবে নিসঙ্গ থাকা উচিত নয় কারো। নিসঙ্গতা আবার বিষণ্নতার কারণ। যা মানসিক রোগের অন্যতম লক্ষণ। আপনিও যদি এখন সিঙ্গেল হন তাহলে জেনে রাখুন এটি আপনার জন্য কতটা আশির্বাদস্বরূপ-

সিঙ্গেলদের অন্য একটি মানুষের ভালো-মন্দের দায়িত্ব নিতে হয় না। নিজেরটুকু বাদ দিয়ে বাকি কিছুর জন্য মাথা ঘামাতে হয় না। তাই নিজের কাজে অনেক বেশি ফোকাসড বা লক্ষ্যে স্থির থাকা যায়।

সাবলম্বী হয়ে ওঠা

নিজের জীবনের ও প্রতিদিনের কাজকর্মের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হয় তাই সিঙ্গেলরা অন্যদের চেয়ে সাবলম্বী হয়ে ওঠেন সহজেই।

লক্ষ্যে পৌঁছনো সহজ

যেহেতু নিজের জন্য অনেক বেশি সময় পাওয়া যায় তাই ক্যারিয়ার বা জীবনের লক্ষ্যে সিঙ্গেলরা অনেক তাড়তাড়ি পৌঁছাতে পারেন অন্যদের তুলনায়।

আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠা

জীবনের সব সিদ্ধান্ত অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের নিতে পারেন সিঙ্গেলরা। ঠিক হোক বা ভুল, তারজন্য কাউকে দোষী করেন না তারা। ফলে খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠেন মনের দিক থেকে আর আত্মবিশ্বাসীও।

নিজেকে সময় দেওয়া

শুধু কাজে সময় বেশি দেওয়া নয়, নিজেকে বেশি সময় দেওয়ার সুবিধাও সিঙ্গেলরা অনেক বেশি পান। কারণ যারা বিবাহিত বা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন তারা নিজের সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গ প্রিয় মানুষটিরও খেয়াল রাখতে হয়। তাই সিঙ্গেলরা নিজেই নিজের বন্ধু হয়ে উঠুন। এমন সুযোগ সবাই পায় না।

মানসিকভাবে দৃঢ় হয়ে ওঠা

যেহেতু নিজের সিদ্ধান্ত নিজেকেই নিতে হয় তাই মানসিকভাবে খুব দৃঢ় হয়ে ওঠেন সিঙ্গেলরা। আর তারা পছন্দও করেন না তাদের হয়ে অন্য কেউ সিদ্ধান্ত নিক।

মানসিক শান্তি বজায় থাকে

কাউকে কৈফিয়ত দেওয়ার নেই, কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই, এ কারণে মানসিক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *