বিপিএলের গত আসরে ঢাকা ডমিনেটর্সের হয়ে একাই পারফর্ম করেছেন নাসির। ব্যাট হাতে ৩৬৬ রান করার পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছিলেন ১৬ উইকেট। এরপরও আসন্ন বিপিএলের ড্রাফটে নেই নাসিরের নাম।
সম্প্রতি নাসিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। ২০২১ সালে আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলতে গিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তির থেকে উপহার নিয়েছিলেন তিনি। ৭৫০ ডলারের বেশি অর্থমূল্যের সেই উপহার নেয়ার কারণও জানাতে পারেননি টাইগার এই ক্রিকেটার।
নাসিরের বিরুদ্ধে মোট তিনটি অভিযোগ এনেছে আইসিসি। তবে এখনও সেসব অভিযোগের কোনো প্রমাণ না পাওয়ায় তদন্তে নামতে যাচ্ছে সংস্থাটি। আর এই তদন্ত চলাকালে নাসিরকে ঘরোয়া টুর্নামেন্টে অংশ নিতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু।
দেশের একটি গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে বিপিএল ড্রাফটের তালিকায় রাখিনি। আইসিসি ক্লিয়ার না করা পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো ঘরোয়া টুর্নামেন্টে সে খেলতে পারবে না।’
আগামী রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে বিপিএলের আসন্ন আসরের ড্রাফট। সাতটি ক্যাটাগরিতে মোট ২০৩ জন দেশি ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে এবারের প্লেয়ার্স ড্রাফটে। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে থাকছেন মুশফিকুর রহিম। এই ক্যাটাগরিতে গতবারের মতোই ৮০ লাখ টাকা থাকছে। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে আছেন চার জন ক্রিকেটার। তারা হলেন, আফিফ হোসেন ধ্রুব, এবাদত হোসেন, ইমরুল কায়েস ও রনি তালুকদার। তাদের পারিশ্রমিক ৫০ লাখ টাকা। ‘সি’ থেকে ‘জি’ এর তালিকায় থাকা খেলোয়াড়দের ভিত্তিমূল্য ৩০ লাখ, ২০ লাখ, ১৫ লাখ, ১০ লাখ ও ৫ লাখ টাকা