সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ৩৪ ওভারে ১৬৯/৬ (শেখ মেহেদী ২*, তাওহীদ হৃদয় ২৭*; তানজিদ ১, শান্ত ০, সাকিব ১, মিরাজ৮, লিটন ৭৬, মুশফিকুর রহিম ৫১)
ইংল্যান্ড ৫০ ওভারে ৩৬৪/৯ (মালান ১৪০, রুট ৮২, বেয়ারস্টো ৫২)
লিটনের বিদায়ের পর প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন মুশফিক। ফিফটিতে ইনিংসটা আরও এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে হৃদয়ের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন। কিন্তু ফিফটির পরই শর্ট বলে ডিপ থার্ডে মুশফিককে ক্যাচে পরিণত করেছেন টপলি। বিদায় নেওয়ার আগে মুশফিক ৬৪ বলে ৫১ রান করেছেন। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চার।
রিভিউতে রক্ষা হৃদয়ের
২৭.২ ওভারে রশিদের বলে হৃদয় এলবিডাব্লিউ মনে হয়েছে ভেবে আঙুল তুলে দিয়েছিলেন আম্পায়ার। হৃদয় অবশ্য আত্মবিশ্বাসী ছিলেন বল প্যাডে লাগার আগে তার ব্যাট ছুঁয়েছে। রিভিউ নিতে দেরি করেননি। তাতে রক্ষা পেয়েছেন তিনি।
লিটনকে থামালেন ওকস
৪৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে রীতিমত ধুঁকছিল বাংলাদেশ। কঠিন সেই পরিস্থিতিতে প্রান্ত আগলে একার লড়াইয়ে প্রতিরোধ গড়েছিলেন লিটন। তাকে সঙ্গ দিচ্ছিলেন মুশফিকুর রহিম। দুর্ভাগ্য ২১তম ওভারে লিটনকে অফ কাটারে গ্লাভসবন্দি করিয়েছেন ক্রিস ওকস। লিটন বলটা ঠিকমতো বুঝতে পারেননি। তাতে ৬৬ বলে ৭৬ রানে শেষ হয়েছে তার ইনিংস। লিটনের ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ২টি ছয়। লিটন-মুশফিকের গুরুত্বপূর্ণ জুটিতে যোগ হয়েছে ৭২ রান।
বাংলাদেশের রান একশ ছাড়িয়েছে
৪৯ রানে চার উইকেট হারানোর পর লিটন দাসের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মুশফিকুর রহিম। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারের ব্যাটে বাংলাদেশের স্কোর একশ ছাড়ালো। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে চার মেরে দলকে তিন অঙ্কের ঘরে নেন তিনি।
লিটনের হাফ সেঞ্চুরি
বাংলাদেশের টপ অর্ডার ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে আশার আলো জ্বালিয়ে হাফ সেঞ্চুরি করলেন লিটন দাস। ৩৮ বলে ৭ চার ও এক ছয়ে ফিফটি করেন তিনি ১১তম ওভারে। দল ততক্ষণে চার উইকেট হারিয়ে ফেলেছে। বিশ্বকাপে এটি লিটনের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি এবং ক্যারিয়ারের ১১তম। গত আসরে টন্টনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অপরাজিত ৯৪ রান করেছিলেন তিনি।