সর্বশেষঃ আইফোন ১৭ হবে সবচেয়ে হালকা আইফোন
সর্বশেষঃ যুক্তরাজ্যের লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে মাস্টার্সের সুযোগ
সর্বশেষঃ ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক হবে সৌদি আরবে
সর্বশেষঃ ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হতে হবে সরকারি পলিটেকনিকে
সর্বশেষঃ এখনও হাতে পায়নি সব বই, শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় অনীহা
সর্বশেষঃ ২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্টিত হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
সৌদি আরবে বৈঠক শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া। ইউক্রেনের যুদ্ধ শেষ করতেই এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রায় তিন বছর ধরে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে সংঘাত চলছে। তবে ইউক্রেনকে ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নিয়েছেন। খবর বিবিসির।
বৈঠকে যোগ দেওয়া মার্কিন কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন যে, আজকের বৈঠকটি আলোচনা শুরু করার বিষয়ে নয়। রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে কি না সে বিষয়ে কাজ করতেই এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
অপরদিকে রাশিয়া বলেছে, তাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা। এই রুদ্ধদ্বার বৈঠক কত সময় ধরে চলবে সে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে সংঘাত শুরুর পর এটাই যুক্তরাষ্ট্র এবং রুশ কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রথম বারের মতো মুখোমুখি বৈঠক।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে কথা বলছেন। ইউক্রেন বা ইউরোপের কোনো দেশকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেন যে আলোচনায় যুক্ত নয় সেখানে হওয়া কোনো চুক্তিকে স্বীকৃতি দেবে না তারা।
ইউরোপীয় নেতারাও এই বৈঠকে সম্পৃক্ত থাকতে চেয়েছিলেন। গতকালই তারা একটি জরুরি বৈঠক করেছেন। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার বলেছেন যে, তিনি একটি স্থায়ী শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে ইউক্রেনে তার দেশের সৈন্য পাঠানোর কথা বিবেচনা করবেন, তবে অন্যান্য দেশগুলো এ বিষয়ে অনিচ্ছুক।
এর আগে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তি আলোচনায় ইউরোপের কোনো ভূমিকা নেই বলে মন্তব্য করেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। তিনি বলেন, আমি জানি না, তারা (ইউরোপীয় দেশগুলো) আলোচনার টেবিলে কী করবে। যদি তারা শুধুমাত্র যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন কোনো কৌশল প্রস্তাব করতে আসে, তবে তাদের আমন্ত্রণের কোনো প্রয়োজন নেই।
রাশিয়া বরাবরই দাবি করে আসছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধের কূটনৈতিক সমাধানের ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলো পক্ষপাতদুষ্ট ও তারা কিয়েভকে সামরিক সহায়তা দিয়ে যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করছে।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP