By Sub Editor
বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে ওঠে একটা সুদৃঢ় সম্পর্ক। আর যখনই সেই বিশ্বাসটা ভেঙে যায়, তখনই সম্পর্কে চিড় ধরে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কও নির্ভর করে বিশ্বাসের উপর। আর এই বিশ্বাসের একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে সততা। কিন্তু সম্পর্ক ঠিক রাখতে গেলে সবসময় সব কথা শেয়ার করা উচিত নয়, তাহলে ভেঙে যেতে পারে দাম্পত্য। স্বামী যেমন স্ত্রীয়ের থেকে কিছু কথা লুকিয়ে রাখেন, তেমনই স্ত্রীও অনেক কথাই বলেন না স্বামীকে। চাণক্য নীতি অনুসারে, প্রত্যেক স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে কিছু বিষয় সারা জীবন লুকিয়ে রাখেন।
আসুন জেনে নেওয়া যাক, স্ত্রীরা কোন কোন বিষয় স্বামীর সঙ্গে শেয়ার করতে চান না।
বেশিরভাগ নারীর জীবনেই বিয়ের আগে বা পরে কোনও সিক্রেট ক্রাশ থাকে। কিন্তু তারা অন্য কারো সঙ্গে তাদের গোপন ক্রাশের কথা শেয়ার করতে চান না। বিশেষ করে, বিবাহিত নারীরা কখনই তাদের গোপন ক্রাশ সম্পর্কে স্বামীকে জানান না।
স্বামীর সিদ্ধান্তকে সাপোর্ট করা সুখী সংসার জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতের মিল থাকা খুবই প্রয়োজন। ছোটো-বড় সব ধরনের সিদ্ধান্তে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই সম্মতি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু দাম্পত্য জীবনের সব সিদ্ধান্তে স্ত্রীর সম্মতি থাকে না, তারপরেও তারা স্বামীর সিদ্ধান্তকে সবসময় সাপোর্ট করেন। এর পেছনে প্রত্যেক স্ত্রীর একটাই উদ্দেশ্য থাকে, যাতে ঘরে কোনও প্রকার ঝগড়া-ঝামেলা না হয়। স্ত্রী কখনই তার অপছন্দের ব্যাপারে মুখে প্রকাশ করে না।
পরিবারের আর্থিক সংকটের সামনে প্রত্যেক স্ত্রী-ই ঢাল হয়ে দাঁড়ান। কিন্তু তারা স্বামীর কাছে নিজেদের সেভিংসের কথা লুকিয়ে রাখতে চান। সবসময় সঞ্চিত টাকা লুকিয়ে রাখেন। স্ত্রীর লুকিয়ে রাখা অর্থই ঘরের আর্থিক সংকট দূর করতে খুব কাজে দেয়।
প্রায়ই স্ত্রীরা কোনও না কোনও রোগে ভোগেন। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই বিবাহিত নারীরা তাদের অসুস্থতার কথা স্বামীকে জানান না। নিজের শারীরিক সমস্যা লুকিয়ে যান, কারণ কোনও স্ত্রীই তার স্বামী বা পরিবারকে ঝামেলায় ফেলতে চান না।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP