সর্বশেষঃ সিরিয়ার সেনা সদরদপ্তরে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
সর্বশেষঃ প্রস্রাবের রং দেখে বুঝতে পারবেন শরীর কোন রোগে আক্রান্ত
সর্বশেষঃ মা হলেন অভিনেত্রী কিয়ারা আদ্ভানি
সর্বশেষঃ ব্যাভিচার ও মানহানির মামলায় নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার
সর্বশেষঃ পিএসসি সংস্কারে ১১ দফা দাবি নিয়ে চাকরীপ্রত্যাশীদের বিক্ষোভ
সর্বশেষঃ গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের আওতায় মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ
বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক সময় কিছু নীরব হুমকিকে আমরা উপেক্ষা করি। হয়তো কখনো না জেনে, কখনো আবার জেনেও। ছোট ছোট সেসব বিষয় উপেক্ষা করার রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব। এর ফলে স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন ঢিলে হতে শুরু করে। এমনকী একটা সময় তা ছুটেও যেতে পারে। সেখান থেকে ঘটতে পারে বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনাও। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কারণে বৈবাহিক সম্পর্কও ভেঙে যেতে পারে-
বিরক্তি প্রকাশ না করে ধরে রাখা
অব্যক্ত অনুভূতিগুলো চাপা দিয়ে রাখলে তা বিরক্তির সৃষ্টি করে। এটি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একটি অদৃশ্য প্রাচীর তৈরি করে। ফলে ধীরে ধীরে হতাশা জমা হতে থাকে। একে অপরের প্রতি নিষ্ক্রিয়-আক্রমণাত্মক আচরণ, একে অপরের কাছ থেকে সরে আসা এবং এমনকী ছোটখাটো ক্ষোভও বড় বিপর্যয়ের জন্ম দিতে পারে। যদি আপনি চান আপনার সম্পর্ক টিকে থাকুক, তাহলে সঙ্গীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন।
ত্রুটি খুঁজে বের করা, এমনকী তুচ্ছ বিষয়েও
সব কিছুতে সঙ্গীর ত্রুটি খুঁজে বের করা কোনো সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ হতে পারে না। সঙ্গীর সমালোচনা করার বা দোষ খুঁজে বের করার একটি উপায়ও বাদ দেন না? তাহলে ধরে নিন আপনার সংসারও ভাঙনের পথে। কারণ এভাবে একটি সংসার এগিয়ে যেতে পারে না। তাই সঙ্গীর কোনো ভুল হলে তাকে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলুন যে কোনটি তার জন্য ঠিক। তার দোষ খুঁজে বের করার অজুহাত খুঁজবেন না।
সোশ্যাল মিডিয়াকে অগ্রাধিকার দেওয়া
ডিজিটাল যুগে সঙ্গীর বদলে স্ক্রিন স্ক্রল করে বেশি সময় কাটানো বেশি আকর্ষণীয় মনে হতে পারে। এটি সবচেয়ে উপেক্ষিত কিন্তু সাধারণ সমস্যার মধ্যে একটি, যা অনেক দম্পতির ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে। সঙ্গী আপনার সঙ্গে যখন কথা বলছেন, তখন তার দিকে মনোযোগ না দিয়ে স্ক্রল করতে থাকা মানে তাকে উপেক্ষা করা।
কৃতজ্ঞতা অবহেলা
বিছানা গোছানো, খাবার প্রস্তুত করা বা মানসিক সমর্থন দেওয়ার মতো দৈনন্দিন ছোট ছোট বিষয়কে হালকাভাবে নেবেন না। যা কিছু এমনিতে পেয়ে যাচ্ছেন তার পেছনে কিন্তু একজনের কষ্ট রয়েছে, পরিশ্রম রয়েছে, এটা সব সময় মাথায় রাখবেন। তাই ছোট ছোট বিষয়েও তাকে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না। নয়তো আপনার অকৃতজ্ঞ স্বভাব আপনার সংসার ভাঙার জন্য যথেষ্ট হতে পারে।
অন্যদের সঙ্গে তুলনা
তুলনা হলো সম্পর্কের নীরব শত্রু। আপনার সঙ্গীকে অন্যদের সাথে তুলনা- সে বন্ধু, সহকর্মী বা সেলিব্রিটি - তার আত্মবিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং হীনমন্যতা তৈরি করতে পারে। আপনার উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন, এর ফলে তার নিজের কাছে নিজেকে ছোট মনে হতে পারে। তাই তার কী নেই সেদিকে মনোযোগ দেওয়ার পরিবর্তে, তার গুণগুলোর প্রশংসা করুন।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP