সর্বশেষঃ মধ্যবিত্তদের জন্য কম বাজেটের ফ্ল্যাগশিপ ফোন আনলো স্যামসাং
সর্বশেষঃ সম্পর্কে থাকা অবস্থায় সঙ্গীর চিটিং — ধরবেন যেভাবে
সর্বশেষঃ আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ
সর্বশেষঃ ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধ্বসে মৃতের সংখ্যা ৫৪
সর্বশেষঃ আমাকে মেরে রিয়াকে বিয়ে করতে চায় ম্যাক্স অভি— হিরো আলম
সর্বশেষঃ কেন ১২ টি বিয়ে করতে চান পরীমনি
শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মামুন অর রশিদকেও পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে সই করেছেন সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম।
উপাচার্যকে অব্যাহতির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৬-এর ১০(২) ধারা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ২০২৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের ‘ঙ’ নম্বর শর্ত অনুসারে অধ্যাপক শুচিতা শরমিনকে উপাচার্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাকে তার মূলপদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে এ আদেশ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
উপ-উপাচার্যকে অব্যাহতির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৬-এর ১১(ক) (৩) ধারা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের ‘ঙ’ নম্বর শর্ত অনুসারে অধ্যাপক গোলাম রব্বানিকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। তিনি তার মূলপদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড রিসার্চে ফিরে যাবেন।
একইভাবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মামুন অর রশিদকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৬-এর ১২(৩) ধারা এবং ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বরের প্রজ্ঞাপনের শর্তানুসারে কোষাধ্যক্ষ পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ফলে তাকে তার মূলপদ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগের ডিন চেয়ারম্যান পদে ফিরে যেতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও প্রশাসনিক স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে গত ৪ মে থেকে তার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে তারা আমরণ অনশনে বসেন।
এর আগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি উপাচার্যের অপসারণ ও পাতানো সিন্ডিকেট সভা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ তার বাসভবনের ফটক ভাঙচুর করে বিক্ষোভ করেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
এর আগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি উপাচার্যের অপসারণ ও পাতানো সিন্ডিকেট সভা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ তার বাসভবনের ফটক ভাঙচুর করে বিক্ষোভ করেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
১৩ এপ্রিল উপাচার্যের নির্দেশে রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামের সই করা এক নোটিশে অধ্যাপক মুহসিন উদ্দীনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে তাকে সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর চার দফা দাবিতে আবার আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP