সর্বশেষঃ ফেসবুকে লাইভে এসে বাঁচতে চাইলেন অভিনেত্রী
সর্বশেষঃ আজ বিশ্ব ব্যার্থতা দিবস : ব্যার্থতা কাটিয়ে যেভাবে পৌছাবেন সফলতায়
সর্বশেষঃ কার সাথে কেক কাটলেন তনী, জেনে নিন তার পরিচয়
সর্বশেষঃ সেমিস্টার ডিফার হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষতিপূরন দিবে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বশেষঃ আবারো কমতে পারে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার, বিনিয়োগকারীরা চিন্তিত
সর্বশেষঃ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন পাবিপ্রবি শিক্ষার্থী প্রিয়জিত দাশ
সাফল্যের গল্প সবাই জানলেও ব্যর্থতার গল্পগুলো কয়জনই বা জানে! অথচ প্রতিটি সফল মানুষের জীবনের পেছনে লুকিয়ে থাকে অসংখ্য ব্যর্থতা, হোঁচট আর পুনরারম্ভের গল্প। বিশ্বজুড়ে অসংখ্য দিবস আছে। এর পেছনে রয়েছে যুক্তিযুক্ত কারণও। বিশ্ব ব্যর্থতা দিবস আজ। সোমবার (১৩ অক্টোবর) প্রতি বছর ১৩ অক্টোবর দিবসটি পালিত হয়। এটি প্রথম শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে ফিনল্যান্ডে, একদল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর উদ্যোগে।
এটি এমন একটি দিন, যেখানে ব্যর্থতা লজ্জার কিছু নয়, বরং চেষ্টা আর সাহসের সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। এই দিনটি মনে করিয়ে দেয়- ব্যর্থতা মানেই হেরে যাওয়া নয়; বরং আপনি চেষ্টা করেছিলেন, সেটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যর্থতার এই আন্তর্জাতিক দিবসের সূচনা হয়েছিল ২০১০ সালে ফিনল্যান্ডের আলতো বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীর উদ্যোগে। তাদের লক্ষ্য ছিল ব্যর্থতাকে নিয়ে ভয় দূর করা। তারা লক্ষ্য করেছিলেন যে, ফিনল্যান্ডে অনেক মানুষ ব্যর্থতার ভয়ে নতুন ব্যবসা বা উদ্যোগ শুরু করতে সাহস পাচ্ছিলেন না।
তারা এমন একটি দিন প্রস্তাব করেন, যেখানে ব্যর্থতাকে স্বীকার করে তা থেকে শেখার বার্তা দেওয়া হবে, যাতে মানুষ ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়।
এই উদ্যোগ দ্রুতই ফিনল্যান্ডের বাইরে ছড়িয়ে পড়ে এবং ২০১২ সালের মধ্যে এটি আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হতে শুরু করে। ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান দুটির বেলায়ই এ কথা সত্য যে ভুল থেকে শেখাই আসল বিকাশ ও সাফল্যের চাবিকাঠি।
ব্যর্থতাকে সাধারণত নেতিবাচক হিসেবে দেখা হয়, কিন্তু দিবসটি আমাদের শেখায় যে, ব্যর্থ হওয়া মানেই আপনি ব্যর্থ মানুষ নন। এটি আমাদের শেখায় যে, সফলতা অর্জনের পথে একাধিক ব্যর্থতা হওয়া স্বাভাবিক। সফল ব্যক্তিদের পেছনের গল্পে দেখা যাবে, সবার জীবনেই আছে প্রচুর না-পারার গল্প। সাফল্যের আগে একাধিকবার ব্যর্থ হওয়াই বরং সবচেয়ে সাধারণ ঘটনা।
We are not gonna make spamming
© 2025 Academic Diary. All Rights Reserved.
BACK TO TOP