আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত মসজিদের ইমাম

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে হাসান শরিফ নামে এক ইমামকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সকাল ৬টার দিকে প্রদেশের নেওয়ার্ক শহরে অবস্থিত মসজিদ মুহাম্মাদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হাসান শরিফ ওই মসজিদেই ইমামতি করতেন। খবর দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের।

নেওয়ার্কের জন নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক ফ্রিটজ ফ্রেগ এক বিবৃতিতে বলেন, ইমাম শরিফকে নিকটস্থ ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে গুরুতর অবস্থায় ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি মারা যান।

এছাড়া কী কারণে ইমামকে লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়েছে, তাও জানা যায়নি। ফ্রিটজ ফ্রেগ জানান, ‘ঘটনার তদন্ত চলছে

শহরের মেয়র রাস যে বারাকা আশ্বাস দিয়েছেন, অপরাধীকে শাস্তির আওতায় আনা হবে, যত সময়ই লাগুক না কেন। ইমাম হাসান শরিফ এই শহরেরই বাসিন্দা ছিলেন, আমরা তার পরিবারের পাশে দাঁড়াবো।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম মুসলিম নাগরিক অধিকার এবং অ্যাডভোকেসি সংস্থা দ্য কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস ইন নিউ জার্সি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এ ঘটনায়। তবে, এটিকে যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান ইসলামোফোবিয়ার ফল বলতে নারাজ নিউ জার্সির অ্যাটর্নি জেনারেল ম্যাথিউ প্লাটকিন।

ইমাম হাসান শরিফ ২০০৬ সাল থেকে নেওয়ার্ক লিবার্টি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অফিসার (টিএসও) হিসেবেও কাজ করছিলেন।

উল্লেখ্য, গতবছর সাড়ে ৬শ’রও বেশি বন্দুক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে, যেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৩ হাজার মানুষ। গবেষণা বলছে, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন জোরদার করা হলেও দেশটির কিছু রাজ্যে বন্দুক বহনের বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার কারণেই ঘন ঘন ঘটছে এমন সহিংসতা।

যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেমস অ্যালান ফক্সের গবেষণায় দেখা গেছে, সারা বিশ্বের তুলনায় চারগুণ বেশি বন্দুক সহিংসতার ঘটনা ঘটে যুক্তরাষ্ট্রে। এর সঙ্গে জড়িতরা বেশিরভাগই উগ্র স্বভাবের।

ইমাম হাসান শরিফ ২০০৬ সাল থেকে নেওয়ার্ক লিবার্টি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অফিসার (টিএসও) হিসেবেও কাজ করছিলেন।

 

উল্লেখ্য, গতবছর সাড়ে ৬শ’রও বেশি বন্দুক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে, যেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৩ হাজার মানুষ। গবেষণা বলছে, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন জোরদার করা হলেও দেশটির কিছু রাজ্যে বন্দুক বহনের বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার কারণেই ঘন ঘন ঘটছে এমন সহিংসতা।

 

যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেমস অ্যালান ফক্সের গবেষণায় দেখা গেছে, সারা বিশ্বের তুলনায় চারগুণ বেশি বন্দুক সহিংসতার ঘটনা ঘটে যুক্তরাষ্ট্রে। এর সঙ্গে জড়িতরা বেশিরভাগই উগ্র স্বভাবের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *