আল বায়েত স্টেডিয়াম জিতলেই নক আউট পর্ব নিশ্চিত হতো ইংল্যান্ডের। কিন্তু ড্রতে গ্রুপটা বেশ জমে উঠেছে। ম্যাচে ইংল্যান্ডের চেয়ে কোনও অংশে খারাপ খেলেনি যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পায়নি কেউই।
বিশ্বকাপে এর আগের দুই দেখায় কোনোবারই যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে জয়ের মুখ দেখেনি ইংলিশরা। প্রথম জয়ের আশায় শুরু থেকেই সাবধানী শুরু করে থ্রি লায়ন্সরা।
২৭ মিনিটে প্রথম গোলের সুযোগ তৈরি করে যুক্তরাষ্ট্র। ডান পাশ থেকে রাইটের বাড়ানো ক্রসে ম্যাককেনিয়ের শট গোলবারের সামান্য উপর দিয়ে চলে যায়।
২৯ মিনিটে আবারো সুযোগ পায় আমেরিকা। এবার মুসার দূরপাল্লার শট রাইস এর মাথায় লেগে বাইরে চলে গেলে গোলবঞ্চিত থাকে তারা। ৩৩ নিনিটে ম্যাচের সবচেয়ে আলোচিত মুহূর্তটি আসে আমেরিকানদের বদৌলতে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রাণভোমরা পুলিসিচের দূরপাল্লার শট গোলপোস্টে লেগে ফিরে আসলে আর গোলের দেখা পাওয়া হয়নি জো বাইডেনের দেশের। প্রথমার্ধের একদম শেষ মিনিটে ম্যাসন মাউন্টের শট দুর্দান্ত ভঙ্গিমায় রুখে দেন আমেরিকার গোলরক্ষক৷ ফলে গোলশূন্য অবস্থাতে থেকেই বিরতিতে যায় দুই দল
বিরতির পর যুক্তরাষ্ট্র আর সেভাবে নিজেদের মেলে ধরতে পারেনি। ৬২ মিনিটে পালিসিকের বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া আরও একটি শট রক্ষণে এসে বাধা পেলে গোলের স্বপ্ন সেখানেই শেষ।
শেষের দিকে হ্যারি কেইন-রাশফোর্ডরা আক্রমণের নাটাইটা নিজের হাতে রাখলেও লক্ষ্যভেদ করতে না পারায় হতাশায় পুড়তে হয়েছে