টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে চট্টগ্রামে স্রেফ একদিনের সময় পেয়েছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তারুণ্যে গড়া সাকিব আল হাসানের এই দলকে কয়েক ঘণ্টা দেখেই সংবাদ সম্মেলনে এসে ঘোষণা দিয়েছেন, এই দলকে তিনি এশিয়ার সেরা ফিল্ডিংয়ের দল হিসেবে দেখতে চান।
আর সিরিজের শেষে ঢাকায় অধিনায়ক সাকিব আল হাসান জানালেন, তার মনে হচ্ছে এই দলটি এশিরা সেরা ফিল্ডিংয়ের দল। মাঝে গেছে ছয় দিন, তিন ম্যাচ। তাতেই যেন বদলে গেছে অনেক কিছু।
এই তিন ম্যাচে বাংলাদেশের ফিল্ডিংয়ে দেখা গেছে ক্ষিপ্রতা, আগ্রাসী মনোভাব। সীমানায় ধরা পড়েছে অসাধারণ ক্যাচ। মঙ্গলবার শেষ ম্যাচে মেহেদি হাসান মিরাজ ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারকে কাভার থেকে দারুণ থ্রোতে উইকেট ভেঙে দেন। ৪০ রানে ব্যাটিং করা বাটলার ফেরায় ম্যাচের নাটাই বাংলাদেশের হাতে চলে আসে।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সাকিব বাটলারের একটি সহজ ক্যাচ মিস করেছিলেন। সেই ম্যাচে ফিফটি করেন ইংলিশ অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত অবশ্য বাংলাদেশ ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে। ওই ম্যাচে আরও একটি ক্যাচ পড়েছিল, নাসুমের হাত থেকে। এ ছাড়া সিরিজে দারুণ-দারুণ সব ক্যাচ ধরেছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ে দেখা গেছে অসাধারণ তাড়ণা।
লিটন দাশ উইকেটের পেছনে ছিলেন অসাধারণ। ৫টি ডিসমিসাল করেছেন, যার মধ্যে ২টি ক্যাচ ও ৩টি স্ট্যাম্পিং। সর্বোচ্চ ৪টি ক্যাচ ধরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।