শীত মৌসুমে আর্দ্রতা বেড়ে যায়, যার কারণে প্রথম দিকে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এ কারণে ভাইরাল জ্বর, সংক্রমণ ইত্যাদির ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিন্তু এটি এমন একটি সময় যখন শরীরের তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সময় লাগে। এমন পরিস্থিতিতে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সমস্যায় পড়তে হয়।এই পরিস্থিতিতে, বিশেষজ্ঞরা ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্যতালিকায় এই জাতীয় জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন যাতে শরীরের হঠাৎ পরিবর্তনের কারণে নষ্ট হওয়া জিনিসগুলি ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে। আসলে, কিছু জিনিস এমন হয় যে শীতে শরীর যথেষ্ট শক্তি পায় এবং রক্তে শর্করাকে বাড়তে দেয় না। এমন পরিস্থিতিতে ডায়াবেটিস রোগীদের কোন জিনিস খাওয়া উচিত তা জানা জরুরি।
এই পরিস্থিতিতে, বিশেষজ্ঞরা ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্যতালিকায় এই জাতীয় জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন যাতে শরীরের হঠাৎ পরিবর্তনের কারণে নষ্ট হওয়া জিনিসগুলি ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে। আসলে, কিছু জিনিস এমন হয় যে শীতে শরীর যথেষ্ট শক্তি পায় এবং রক্তে শর্করাকে বাড়তে দেয় না। এমন পরিস্থিতিতে ডায়াবেটিস রোগীদের কোন জিনিস খাওয়া উচিত তা জানা জরুরি।
দারুচিনি চা-এর মতে, শীতের মৌসুমে চা বা কফি সবার প্রিয় হয়ে ওঠে। আপনি যদি সুগারের রোগী হন তবে এর চা দারুচিনি চায়ের সাথে খান। দারুচিনিতে খুব কম কার্বোহাইড্রেট থাকে। এছাড়া এতে রয়েছে অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া হৃদরোগীদের জন্যও দারুচিনি চা খুবই উপকারী।
স্প্রাউট- স্প্রাউট মানে অঙ্কুরিত গোটা শস্য। যাইহোক, পুরো শস্য নিজেদের মধ্যে সুপার ফুড। কিন্তু এটি ব্লাড সুগার দ্রুত কমায়। এক কাপ স্প্রাউটে মাত্র ১৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। এছাড়া এতে রয়েছে ৬ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার যা হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে।
মিষ্টি আলু- মিষ্টি আলু খুব মিষ্টি। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এতে বেশি কার্বোহাইড্রেট আছে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিখুঁত খাবার। মিষ্টি আলুতে রয়েছে ফটোকেমিক্যাল বিটা ক্যারোটিন যা ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত করে। তাই এটি চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
কুমড়ার বীজ- কুমড়োর বীজে সুপার ফুডের গুণ রয়েছে। শীতকালে ডায়াবেটিস রোগীদের কুমড়ার বীজ খাওয়া উচিত। এক কাপ কুমড়ার বীজে কার্বোহাইড্রেট নগণ্য। তাই এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। কুমড়োর বীজে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
কাজু- ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কাজু সবচেয়ে ভালো শুকনো ফল। কাজু শুধু হৃদরোগীদের জন্যই স্বাস্থ্যকর নয়, এটি ব্লাড সুগারও নিয়ন্ত্রণ করে। কাজুতে কার্বোহাইড্রেট কম এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি বেশি, যা শরীরকে সুস্থ রাখে। এগুলি ছাড়াও, ডায়াবেটিস রোগীদের নারকেল তেল, মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া বীজ ইত্যাদি খাওয়া উচিত।