বিদ্যালয় বার্তা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ মাউশির

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে কী কার্যক্রম পরিচালনা করেছে তার তথ্য চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। নির্দিষ্ট ছকে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের ই-মেইলে ([email protected]) এ তথ্য পাঠাতে হবে।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) মাউশি অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং পরিচালকের সই করা এক নির্দেশে এ তথ্য চাওয়া হয়।

চিঠিতে জানানো যাচ্ছে যে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং মাঠ পর্যায়ের শ্রেণি শিক্ষকরা   MMC app এর মাধ্যমে আপলোড করা ক্লাসের ভিত্তিতে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের মনিটরিং প্রতিবেদন নিয়মিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠান। কিন্তু MMC app এ যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাউশি’র আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের কোনো শ্রেণি শিক্ষক তাদের এমএমসি ক্লাসগুলো আপলোড দিতে পারছেন না।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এপিএ’র অন্যতম সূচক হলো মাঠ পর্যায় থেকে প্রাপ্ত এমএমসি ক্লাস, যা প্রতিবেদন আকারে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে মাউশি থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এই অবস্থায়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সব আঞ্চলিক উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) তাদের নিজ নিজ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নেওয়া এমএমসি ক্লাসের তথ্য সংগ্রহ করে তার সার-সংক্ষেপ আকারে সংযুক্ত ছক অনুযায়ী আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের ই-মেইল [email protected] এ পাঠাতে হবে।

উল্লেখ্য যে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) ছাড়া মাঠ পর্যায়ের অন্যকোনো শিক্ষা কর্মকর্তা বা কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং বরাবর ই-মেইলে আলাদাভাবে এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য পাঠানোর প্রয়োজন নেই বলে চিঠিতে বলা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *