চীপকে এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে ভারত ও বাংলাদেশের ম্যাচটি হয়েছিল লাল মাটির উইকেটে। যেখানে পেসারদের সঙ্গে স্পিনারদের সাহায্য ছিল প্রচুর। দুই দলই তিন পেসার নিয়ে খেলেছে। সঙ্গে রেখেছিল দুই স্পিনার।
২৮ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হচ্ছে দুই দলের দ্বিতীয় টেস্ট। কানপুরের উইকেট কালো মাটির। সেখানে বাউন্স বেশি হবে না এবং বল বেশি ক্যারিও করবে না। এছাড়া র্যাংক টার্নার হবে না। কানপুরের গ্রীন পার্কের উইকেটের চরিত্র এমন কিছু্ হবে সেটাই প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সপ্তাহ ব্যবধানে দুই রকম চরিত্রের দুই উইকেটে খেলতে যাচ্ছে দুই দল। তাতে দুই দলের একাদশেই পরিবর্তন আসবে তা অনেকটাই অনুমেয়। চেন্নাইয়ে ট্রু বাউন্সের উইকেট পেয়েছিল দুই দল। উইকেটের চরিত্র চারদিনে খুব একটা পাল্টায়নি। বরং উইকেটে থিতু হয়ে গেলে ব্যাটিং সহজ হয়ে গিয়েছিল। তবে গ্রীণপার্কের উইকেট নিয়ে ভাবতে হবে দুই দলকেই। সহজাতভাবে কানপুরের উইকেট ফ্ল্যাটার। লো বাউন্সের উইকেট হবে তা আগে থেকেই জানা। ভাবনার বিষয়, ম্যাচ যত গড়াবে উইকেট তত ধীর গতির হবে। কারণ, উইকেট কালো মাটির। যেই উইকেটের সঙ্গে মিরপুর শের-ই-বাংলার উইকেটের অনেকটা মিল পাওয়া যাবে। তাতে একাদশে পরিবর্তন আসবে তা অনুমেয়।